Jessore Polytechnic Praktoni (JPP)
গঠনতন্ত্র
CONSTITUTION
১৯৯৭ইং সনের সেপ্টেম্বর
তারিখের সভায়
প্রণীত এবং
পরবর্তীতে ২০১৫ইং সনের ১৬ ফেব্রুয়ারি তারিখে
আইডিইবি ভবন,
১৬০/এ
কাকরাইলের সিইসি কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায়
সংশোধিত আকারে
গৃহীত।
কার্যালয় : আইডিইবি
ভবন
১৬০/এ কাকরাইল
ভিআইপি রোড,
ঢাকা-১০০০
প্রস্তাবনা
সর্বশক্তিমানের নামে (যিনি
দয়ালু ও
পরম করুণাময়)
জ্ঞান, একতা,
পারস্পরিক সহযোগিতা, সহমর্মীতা এবং আমাদের
সার্বিক কল্যাণে
এই গঠনতন্ত্রের
ধারা ৩-এ বর্ণিত
লক্ষ্য ও
উদ্দেশ্যসমূহ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ২০১৫ইং সনের
ফেব্রুয়ারি মাসের ১৬তম দিবসে আমরা
আমাদের উপর
এই সংবিধান
আরোপিত করিলাম।
গঠনতন্ত্র
ধারা-১: নাম
ও প্রকৃতি
(ক) নাম: সংগঠনের নাম
হইবে “যশোর
পলিটেকনিক প্রাক্তনী”। ইংরেজি নামকরণ
হইবে "Jessore Polytechnic
Praktoni. ইহার সংক্ষিপ্তকরণ হইবে বাংলায় “যপপ্র”
এবং ইংরেজিতে
'JPP'
(ক) প্রকৃতি : সংগঠন
হিসাবে ইহা
একটি সম্পূর্ণ
অরাজনৈতিক, শিক্ষামূলক, বিনোদন, সেবা ও
কল্যাণধর্মী হইবে।
(গ) মনোগ্রাম : এই
সংগঠনের একটি
মনোগ্রাম থাকিবে
এবং ইহা
সংগঠনের একমাত্র
প্রতীক চিহ্ন
হিসাবে গণ্য
হইবে।
মনোগ্রামটি হইবে নিম্নরূপ :
ধারা-২ : অবস্থান
(ক) কেন্দ্রীয় কার্যালয় : ঢাকায়
অবস্থিত হইবে।
ধারা-৩ : লক্ষ্য
ও উদ্দেশ্য
(ক) সদস্যগণের প্রতি
সহানুভূতি ও পারস্পরিক সহযোগিতার মনোভাব,
ভ্রাতৃত্ববোধ জাগরণ এবং আইনানুগ সংঘবদ্ধ
জীবনের উন্নয়ন
সাধন করা।
(খ) সেমিনার, সিম্পোজিয়াম,
পুনর্মিলনী ও ক্রীড়ানুষ্ঠান, সাময়িকী প্রকাশ
ইত্যাদির মাধ্যমে
সদস্যগণের বহুমুখী জ্ঞান অর্জনে সাহায্য
করা।
(গ) সদস্যগণের কল্যাণ
ও বিনোদনমূলক
কর্মকা- পরিচালনায়
সদা প্রচেষ্টা
চালানো।
(ঘ) স্বদেশপ্রেম, স্বাধীনতা
ও মহান
মুক্তিযুদ্ধের প্রতি আনুগত্য থেকে আইডিইবি
ও সমধর্মী সংগঠনসহ
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের
সহিত সুসম্পর্ক
স্থাপন।
(ঙ) গঠনতান্ত্রিক উপায়ে
সদস্যগণের বৈধ অধিকার সংরক্ষণ এবং
প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধাদি বৃদ্ধিকরণ।
ধারা-৪: কর্মপরিধি
এই সংগঠনের কর্মপরিধি
হইবে সমগ্র
বাংলাদেশব্যাপী
ধারা-৫: সদস্য
পদ
(ক) সদস্য : যশোর
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সকল প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রী- যাহারা
দেশে ও
বিদেশে বসবাস
করছেন তাহারা
সকলেই এই
সংগঠনের সদস্য
পদের যোগ্য
বলিয়া বিবেচিত
হইবেন।
তবে তাহাদেরকে
সদস্যপদ লাভের
জন্য সংগঠনের
নির্ধারিত ফরমে আবেদন করিতে হইবে।
(খ) আজীবন
সদস্য : কোন
সদস্য ন্যূনপক্ষে
এককালীন ৩০০০/-
(তিন হাজার)
টাকা অনুদান
প্রদান করিলে
কার্যনির্বাহী কমিটির অনুমোদন সাপেক্ষে আজীবন
সদস্য হওয়ার
যোগ্যতা অর্জন
করিবেন।
তাহাদের কোন
মাসিক চাঁদা
প্রদান করিতে
হইবে না।
ধারা-৬: চাঁদা
ও অনুদান
(ক) ভর্তি চাঁদা
: ১০০/- (একশত)
টাকা মাত্র।
(খ) বার্ষিক চাঁদা
: ৬০০/-(ছয়শত)
টাকা মাত্র।
(গ) অনুদান : কার্যনির্বাহী
কমিটির সভায়
বিশেষ বিশেষ
ক্ষেত্রে সদস্য
প্রতি ধার্যকৃত
টাকার পরিমাণ
অনুদান হিসাবে
গণ্য হইবে।
ধারা-৭ : সদস্যগণের
অধিকার
(ক) ধারা ৫-এর “ক”
ও “খ”-এ বর্ণিত
বৈধ সদস্যগণের
ভোটাধিকার থাকিবে। তাহারা কার্যনির্বাহী
কমিটি (কানিক)-এর দপ্তরাসীন
হইতে পারিবেন।
(ক) সদস্যগণ গঠনতন্ত্রে
প্রদত্ত সুযোগ-সুবিধা ভোগ
করিতে পারিবেন।
ধারা-৮ : সদস্য
পদের নিবৃত্তি
উপ-ধারা-১
: মাসিক চাঁদা
পর পর
২ (দুই)
মাস পরিশোধ
করা না
হইলে এবং
ধার্যকৃত অনুদান
প্রদান না
করিলে সদস্য
পদের নিবৃত্তি
হইবে।
উপ-ধারা-২
: গঠনতন্ত্রের বা ইহার অংশ বিশেষের
ইচ্ছাকৃত লংঘনে
সদস্য পদের
নিবৃত্তি হইবে।
উপ-ধারা-৩
: (ক) কার্যনির্বাহী
কমিটির পর
পর ৩
(তিন)টি
সভায় (জরুরী
এবং বিশেষ
সভাগুলি ব্যতীত)
কোন কার্যনির্বাহকের
ইচ্ছাকৃত অনুপস্থিতি
একজন কার্যনির্বাহক
হিসাবে তাহার
কর্তব্য এবং
দায়িত্বের প্রতি অবহেলা বলিয়া পরিগণিত
হইবে।
(খ) কার্যনির্বাহী কমিটির
সদস্যগণের সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে
কার্যনির্বাহক হিসাবে কর্তব্য ও দায়িত্বের
প্রতি অবহেলা
কার্যনির্বাহক পদের নিবৃত্তি হিসাবে পরিগণিত
হইবে।
উপ-ধারা-৪
ঃ গঠনতন্ত্রের
পরিপন্থি যে
কোন কাজ
এবং সংগঠনের
ভাবমূর্তি ক্ষুণœ ও দ্বিধাবিভক্তি প্রকাশ
পায় এইরূপ
কোন কাজে
লিপ্ত থাকিলে
সংশ্লিষ্ট সদস্যদের সদস্য পদের নিবৃত্তি
হইবে।
ধারা-৯ : কার্যনির্বাহী
কমিটিসমূহ
উপ-ধারা-১
: (ক) কার্যনির্বাহী
কমিটি :
এই কমিটি
নিম্নলিখিত পদসমূহ দ্বারা গঠিত হইবে
।
(১) সভাপতি : একজন
(২-৪) সহ-সভাপতি : তিনজন
(একজন প্রধান
কর্মকেন্দ্র হইতে)
(৫) সাধারণ সম্পাদক
: একজন
(৬-৭) যুগ্ম-সম্পাদক :
দুইজন (একজন প্রধান কর্মকেন্দ্র
হইতে)
(৮) সাংগঠনিক সম্পাদক
: একজন
(৯) সহ-সাংগঠনিক
সম্পাদক : একজন
(১০) অর্থ সম্পাদক
: একজন
(১১) সাহিত্য ও
সাংস্কৃতিক সম্পাদক : একজন
(১২) সহ-সাহিত্য
ও সাংস্কৃতিক
সম্পাদক : একজন
(১৩) প্রচার ও
প্রকাশনা সম্পাদক
: একজন
(১৪) সহ-প্রচার
ও প্রকাশনা
সম্পাদক : একজন
(১৫) সমাজকল্যাণ সম্পাদক
: একজন
(১৬) সহ-সমাজকল্যাণ
সম্পাদক : একজন
(১৭) ক্রীড়া সম্পাদক
: একজন
(১৮) সহ-ক্রীড়া
সম্পাদক : একজন
(১৯) দপ্তর সম্পাদক
: একজন
(২২) সহ-দপ্তর
সম্পাদক : একজন
(২১) মহিলা বিষয়ক
সম্পাদক : একজন
(২২) সহ-মহিলা
বিষয়ক সম্পাদক : একজন
(২৩-৩১) নির্বাহী
সদস্য :
নয়জন
উপ-ধারা-১
: (খ) উপদেষ্টা
কমিটি
:
যশোর পলিটেকনিক প্রাক্তনীর
একটি কেন্দ্রীয়
উপদেষ্টা কমিটি
থাকিবে।
১১ জন
উপদেষ্টার সমন্বয়ে উপদেষ্টা কমিটি গঠিত
হইবে এবং
ইহাদের মধ্য
হইতে একজন
প্রধান উপদেষ্টা
হইবেন।
উপদেষ্টা পরিষদের
মেয়াদকাল হইবে
কার্যনির্বাহী কমিটির অনুরূপ। অব্যবহিত
পূর্ববর্তী কানিক-এর সভাপতি পদাধিকার
বলে একজন
উপদেষ্টা/প্রধান
উপদেষ্টা হইবেন। কার্যনির্বাহী
কমিটি কর্তৃক
এই কমিটি
গঠিত হইবে। কোন
উপদেষ্টার পদ শূন্য হইলে কানিক
শূন্যপদ পূরণ
করিবে।
উপদেষ্টা কমিটি
যশোর পলিটেকনিক
প্রাক্তনী কার্যনির্বাহী কমিটিকে পরামর্শ
ও উপদেশ
প্রদান করিতে
পারিবেন।
ধারা-১০ : নির্বাচন
ও মেয়াদ
উপ-ধারা-১
: কার্যনির্বাহী কমিটি :
(ক) কার্যনির্বাহী
কমিটির সাধারণ
বর্ধিত সভায়
নির্বাচনের পদ্ধতি অনুমোদন অথবা উক্ত
সভায় উপস্থিত
সদস্যগণ কর্তৃক
নতুন কমিটি
গঠিত হইবে।
(খ) নির্বাচনের
ফলাফল ঘোষণার
পর হইতে
৩০ (ত্রিশ)
দিনের মধ্যে
বিদায়ী কমিটি
নব-নির্বাচিত
কমিটির নিকট
দায়িত্বভার হস্তান্তর করিবেন।
(গ) প্রতি
৩ (তিন)
বছরে মার্চ
মাসের মধ্যে
নির্বাচন অনুষ্ঠিত
হইতে হইবে।
ধারা-১১ : দায়িত্ব
ও কর্তব্য
উপ-ধারা-১
: কার্যনির্বাহী কমিটি
(ক) সভাপতি : কার্যনির্বাহী
কমিটির সভাপতি
অত্র সংগঠনের
সাংবিধানিক প্রধান হইবেন। সংগঠনের
উন্নতি, উৎকর্ষ
ও অগ্রযাত্রার
জন্য তিনি
দায়ী থাকিবেন
। কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সকল
সভা ও
সম্মেলনে সভাপতিত্ব
করিবেন।
কেবলমাত্র সমান সমান ভোটের ক্ষেত্রেই
তিনি তাহার
সিদ্ধান্তমূলক ভোট প্রদান করিবেন।
গঠনতন্ত্র যথাযথ বলবৎ রাখার বিষয়টি
তিনি লক্ষ্য
রাখিবেন।
(খ) সহ-সভাপতি
: সহ-সভাপতিগণ
সভাপতির কর্তব্য
পালনে সহায়তা
করিবেন।
সভাপতির অনুপস্থিতিতে
সহ-সভাপতি-১ কানিক-এর সভাপতি
হিসাবে কাজ
করিবেন।
তবে তাহার
অনুপস্থিতিতে কানিক সভাপতির দায়িত্ব অন্যান্য
সহ-সভাপতিগণের
উপরও সভাপতি
দায়িত্ব ন্যস্ত
করিতে পারিবেন।
(গ) সাধারণ সম্পাদক
: অফিসের কর্তব্য-কার্য পরিচালনা
করা এবং
সম্মেলন, আলোচনা
সভা ও
কার্যনির্বাহী কমিটির নির্দেশ অনুযায়ী কার্য
সম্পাদন করার
জন্য সাধারণ
সম্পাদক দায়িত্ব
পালন করিবেন। সংগঠনের
সম্মেলন, আলোচনা
সভা এবং
কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সভাসমূহের বিবরণ
তিনি লিপিবদ্ধ
করিবেন।
সভাপতির সহিত
পরামর্শক্রমে তিনি কার্যনির্বাহী কমিটির সকল
সদস্যের নিকট
সকল সভার
বিজ্ঞপ্তি প্রেরণ করিবেন। তিনি
সদস্যগণের একটি নির্ভুল এবং পূর্ণ
তালিকা রাখিবেন। সভাপতির
সহিত পরামর্শক্রমে
তিনি কার্যনির্বাহী
কমিটির বাজেট
প্রণয়ন করিবেন। সভাপতি
ও অর্থ
সম্পাদকের সহিত যৌথভাবে তিনি অত্র
সংগঠনের হিসাব
(ব্যাংক একাউন্ট)
চালাইবেন।
সভাপতির সহিত
পরামর্শক্রমে তিনি সংগঠনের কার্যকলাপের এককালীন
প্রতিবেদন প্রণয়ন করিবেন এবং তাহা
সম্মেলন/ বার্ষিক
সভায় উপস্থাপন
করিবেন।
(ঘ) যুগ্ম-সম্পাদক
: যুগ্ম সম্পাদকগণ
সাধারণ সম্পাদকের
কাজে সহায়তা
করিবেন।
সাধারণ সম্পাদকের
অনুপস্থিতিতে যুগ্ম সম্পাদক-১ সাধারণ
সম্পাদকের কর্তব্য ও দায়িত্ব পালন
করিবেন।
তাহার অনুপস্থিতিতে
যুগ্ম সম্পাদক-২ সাধারণ
সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করিবেন।
(ঙ) সাংগঠনিক সম্পাদক
: সাংগঠনিক সম্পাদক সকল সাংগঠনিক কাজের
দায়িত্বে থাকিবেন। তিনি
সাধারণ সম্পাদক
এবং সংগঠনের
সাধারণ সদস্যগণের
সহিত ঘনিষ্ঠ
সম্পর্ক বজায়
রাখিবেন।
(চ) সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক
: সহ-সাংগঠনিক
সম্পাদক সাংগঠনিক
সম্পাদককে দায়িত্ব পালনে সহায়তা করিবেন। তিনি
সাংগঠনিক সম্পাদক
প্রদত্ত দায়িত্ব
পালন করিবেন। সাংগঠনিক
সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক
সাংগঠনিক সম্পাদকের
দায়িত্ব পালন
করিবেন।
(ছ) অর্থ সম্পাদক
: অর্থ সম্পাদক
সাধারণ সদস্যগণের
সদস্যপদ চাঁদা
এবং মাসিক
চাঁদা গ্রহণ
করিবেন।
কোন যোগ্য
ব্যক্তির অথবা
এজেন্সির অনুদানও
তিনি গ্রহণ
করিবেন ।
তিনি কার্যনির্বাহী
কমিটির যথাযথ
অনুমোদন সাপেক্ষে
সংগঠনের সকল
আয়-ব্যয়ের
একাউন্ট পরিচালনা
করিবেন।
সভাপতি ও
সাধারণ সম্পাদকের
সহিত যৌথ
স্বাক্ষরে তিনি সংগঠনের ব্যাংক একাউন্ট
পরিচালনা করিবেন। কার্যনির্বাহী
কমিটির সভাপতি
কর্তৃক মনোনীত
৩ (তিন)
সদস্যের একটি
অভ্যন্তরীণ অডিট কমিটি দ্বারা তিনি
সকল আয়-ব্যয়ের হিসাব
নিরীক্ষণ করাইবেন
এবং তাহা
সংগঠনের বার্ষিক
সভা/ সম্মেলনে
পেশ করিবেন।
(জ) সাহিত্য
ও সাংস্কৃতিক
সম্পাদক : কার্যনির্বাহী কমিটির সিদ্ধান্ত মোতাবেক
তিনি সকল
জাতীয় দিবসসহ
স্মরণীয় দিনগুলিতে
আলোচনা সভা,
সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান আয়োজনের
দায়িত্ব পালন
করিবেন এবং
স্মরণিকা অথবা
সাময়িকী প্রকাশের
উদ্যোগ গ্রহণ
করিবেন।
(ঝ) সহ-সাহিত্য ও
সাংস্কৃতিক সম্পাদক : সহ-সাহিত্য ও
সাংস্কৃতিক সম্পাদক সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক
সম্পাদককে দায়িত্ব পালনে সহায়তা করিবেন। তিনি
সাহিত্য ও
সাংস্কৃতিক সম্পাদক প্রদত্ত দায়িত্ব পালন
করিবেন।
সাহিত্য ও
সাংস্কৃতিক সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে সহ-সাহিত্য
ও সাংস্কৃতিক
সম্পাদক সম্পাদকের
দায়িত্ব পালন
করিবেন।
(ঞ) প্রচার
ও প্রকাশনা
সম্পাদক : প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক
সংগঠনের যাবতীয়
প্রকাশনা প্রকাশের
দায়িত্বে থাকিবেন। তিনি
জনসংযোগ এবং
সংগঠনের সকল
ধরনের প্রচার
কাজের দায়িত্ব
পালন করিবেন।
(ট) সহ-প্রচার ও
প্রকাশনা সম্পাদক
: সহ-প্রচার
ও প্রকাশনা
সম্পাদক প্রচার
ও প্রকাশনা
সম্পাদক দায়িত্ব
পালনে সহায়তা
করিবেন।
তিনি প্রচার
ও প্রকাশনা
সম্পাদক প্রদত্ত
দায়িত্ব পালন
করিবেন।
প্রচার ও
প্রকাশনা সম্পাদকের
অনুপস্থিতিতে সহ-প্রচার ও প্রকাশনা
সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করিবেন।
(ঠ) সমাজকল্যাণ
সম্পাদক : সমাজকল্যাণ সম্পাদক সদস্যবৃন্দের জন্য
কল্যাণমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করিবেন এবং
সদস্যদের সমাজকল্যাণ
ও মানবকল্যাণমূলক
কাজে উদ্বুদ্ধ
করিবেন।
জাতীয় দুর্যোগকালে
দুর্দশাগ্রস্ত জনগণের সাহায্যার্থে কার্যক্রম গ্রহণের
উদ্যোগ নিবেন।
(ড) সহ-সমাজকল্যাণ সম্পাদক
: সহ-সমাজকল্যাণ
সম্পাদক সমাজকল্যাণ
সম্পাদককে দায়িত্ব পালনে সহায়তা করিবেন। তিনি
সমাজকল্যাণ সম্পাদক প্রদত্ত দায়িত্ব পালন
করিবেন।
সমাজকল্যাণ সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে সহ-সমাজকল্যাণ
সম্পাদক সমাজকল্যাণ
সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করিবেন।
(ঢ) ক্রীড়া সম্পাদক
:
(ণ) সহ-ক্রীড়া
সম্পাদক : সহ-ক্রীড়া সম্পাদক ক্রীড়া
সম্পাদককে দায়িত্ব পালনে সহায়তা করিবেন। তিনি
ক্রীড়া সম্পাদক
প্রদত্ত দায়িত্ব
পালন করিবেন। ক্রীড়া
সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে সহ-ক্রীড়া সম্পাদকের
দায়িত্ব পালন
করিবেন।
(ত) দপ্তর
সম্পাদক : তিনি সংগঠনের কেন্দ্রীয় নির্বাহী
কমিটির দফতর
সংরক্ষণ করিবেন
এবং যাবতীয়
নথিপত্র, দলিল-দস্তাবেজ, আসবাবপত্র
ইত্যাদিসহ সমুদয় সম্পত্তির হেফাজতের দায়িত্ব
পালন করিবেন।
(থ) সহ-দপ্তর
সম্পাদক ঃ
সহ-দপ্তর
সম্পাদক দপ্তর
সম্পাদককে দায়িত্ব পালনে সহায়তা করিবেন। তিনি
দপ্তর সম্পাদক
প্রদত্ত দায়িত্ব
পালন করিবেন। দপ্তর
সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে সহ-দপ্তর সম্পাদক
দপ্তর সম্পাদকের
দায়িত্ব পালন
করিবেন।
(দ) মহিলা
বিষয়ক সম্পাদক
: মহিলা বিষয়ক
সম্পাদক সংগঠনের
মহিলা সদস্যদের
সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করিবেন।
তিরি মহিলা
সদস্যদের সংগঠনমুখী
করিতে সচেষ্ট
থাকিবেন।
(ধ) সহ-মহিলা বিষয়ক
সম্পাদক : সহ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদক
মহিলা বিষয়ক
সম্পাদককে দায়িত্ব পালনে সহায়তা করিবেন। তিনি
মহিলা বিষয়ক
সম্পাদক প্রদত্ত
দায়িত্ব পালন
করিবেন।
মহিলা বিষয়ক
সম্পাদকের অনুপস্থিতিতে সহ-মহিলা বিষয়ক
সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করিবেন।
(ন) নির্বাহী সদস্য
:
ধারা-১২ : সম্মেলন
ও সভা
উপ-ধারা-১
: কার্যনির্বাহী কমিটি কর্তৃক আহূত
(ক) বার্ষিক সম্মেলন
: কানিক সভার
সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতি কার্যনির্বাহী টার্মে
একবার বার্ষিক
সম্মেলন অনুষ্ঠিত
হইবে।
কার্যনির্বাহী কমিটি সম্মেলনের আয়োজন করিবেন
এবং সম্মেলনের
স্থান নির্ধারণ
করিবেন।
বার্ষিক সম্মেলনের
স্থান ঢাকার
বাহিরেও হইতে
পারিবে।
নির্ধারিত সময়ের অন্তত ১৫ (পনের)
দিন পূর্বে
সাধারণ সম্পাদক
সম্মেলনের তারিখ বিজ্ঞপ্তি মারফত জানাইবেন।
(খ) জাতীয়
সম্মেলন : প্রতি কার্যনির্বাহী টার্মে একবার
জাতীয় সম্মেলন
অনুষ্ঠিত হইবে।
কানিক সভায় সম্মেলনের প্রতিনিধির অনুপাত
নির্ধারিত হইবে।
(গ) কার্যনির্বাহী
কমিটির সভা
: যখন এবং
যেমন প্রয়োজন
সভাপতির সম্মতিক্রমে
৩ দিনের
স্পষ্ট বিজ্ঞপ্তি
দ্বারা সাধারণ
সম্পাদক কানিক-এর সভা
আহ্বান করিতে
পারিবেন।
কার্যনির্বাহী কমিটির এক তৃতীয়াংশ সদস্যের
উপস্থিতি দ্বারা
কোরাম হইবে।
(ঘ) দ্বিমাসিক
সভা : নির্বাহী
কমিটি প্রতি
২ (দুই)
মাসে কমপক্ষে
একবার প্রয়োজনে
একাধিকবার সভা করিতে পারিবেন।
(ঙ) কার্যনির্বাহী কমিটির
জরুরী সভা
: সাধারণ সম্পাদক
অথবা সভাপতি
৪৮ ঘণ্টার
স্পষ্ট বিজ্ঞপ্তি
দ্বারা জরুরী
সভা আহ্বান
করিতে পারিবেন। কানিক-এর উপস্থিত
৫ জন
সদস্য দ্বারা
কোরাম হইবে।
(চ) কার্যনির্বাহী কমিটির
বিশেষ সভা
: কার্যনির্বাহী কমিটির অন্তবর্তীকালীন শূন্য পদ
সহযোজন (কোপ-অপ্ট) দ্বারা
পূরণের জন্য
অথবা উদ্ভূত
কোন প্রয়োজনে
সভাপতির সহিত
পরামর্শক্রমে সাধারণ সম্পাদক বিশেষ সভা
আহ্বান করিতে
পারিবেন।
ধারা-১৩ : পদত্যাগ
ও অনাস্থা
উপ-ধারা-১
: পদত্যাগ
(ক) কার্যনির্বাহী কমিটির
যে কোন
সদস্য সভাপতি
সমীপে পদত্যাগপত্র
দাখিল করিবেন। সভাপতি
নিজের বেলায়
তাহার পদত্যাগপত্র
সহ-সভাপতি
সমীপে দাখিল
করিবেন।
(খ) এই ধরনের
পদত্যাগ নির্বাহী
কমিটি দ্বারা
বিবেচিত হইবে
এবং তখনই
কার্যকরী হইবে
যদি নির্বাহী
কমিটির সাধারণ
সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যগণের দ্বারা গৃহীত হয়।
উপ-ধারা-২
: অনাস্থা
(ক) কার্যনির্বাহী কমিটির
বিরুদ্ধে অনাস্থা
প্রস্তাব সাধারণ
সদস্যগণ আনিতে
পারিবেন, যদি
তাহা গঠনতান্ত্রিক
স্বীকৃত, সাধারণ
সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যগণের দ্বারা লিখিতভাবে সমর্থিত
হয়।
(খ) সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠ
সদস্যগণের দ্বারা লিখিতভাবে সমর্থিত হইলে
কার্যনির্বাহী কমিটির যে কোন সদস্য
কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যের বিরুদ্ধে অনাস্থা
প্রস্তাব আনিতে
পারিবেন।
(গ) কার্যনির্বাহী কমিটির
সভাপতির সমীপে
অনাস্থা প্রস্তাব
দাখিল করিতে
হইবে।
এই ধরনের
প্রস্তাব প্রাপ্তির
১ (এক)
মাসের মধ্যে
সভাপতি সাধারণ
সদস্যগণের সভা আহ্বান করিবেন।
(ঘ) কার্যনির্বাহী কমিটির
সদস্যগণের দুই-তৃতীয়াংশের দ্বারা সভার
কোরাম হইবে।
(ঙ) উপস্থিত সাধারণ
সদস্যগণের অন্ততঃপক্ষে দুই-তৃতীয়াংশের দ্বারা
যে কোন
অনাস্থা প্রস্তাব
গৃহীত হইবে।
ধারা-১৪ : পরিবর্তন
গঠনতন্ত্র বা ইহার
অংশ বিশেষের
পরিবর্তনের উদ্যোগ সংগঠনের যে কোন
সদস্য গ্রহণ
করিতে পারেন। প্রস্তাবক
কিংবা প্রস্তাবকগণ
কার্যনির্বাহী কমিটির নিকট লিখিত প্রস্তাব
পেশ করিবেন। বিস্তারিতভাবে
পরীক্ষার পর
কার্যনির্বাহী কমিটি প্রস্তাবটি পূর্ণভাবে বা
পরিবর্তন সাপেক্ষে
গ্রহণ করিতে
পারিবেন অথবা
তাহা সম্পূর্ণরূপে
নাকচ করিয়া
দিতে পারিবেন। যাহাই
হউক, প্রস্তাবটি
বার্ষিক সভা,
সম্মেলনে পেশ
করিতে হইবে
যাহার সিদ্ধান্ত
চূড়ান্ত বলিয়া
পরিগণিত হইবে। উপস্থিত
প্রতিনিধিগণের সাধারণ সংখ্যাগরিষ্ঠ ভোট দ্বারা
প্রস্তাব পাশ
হইবে এবং
উহা গঠনতন্ত্রের
অংশ হইয়া
যাইবে।
ধারা-১৫ : সংজ্ঞা
(ক) “যপপ্র” বলিতে
যশোর পলিটেকনিক
প্রাক্তনী বুঝাইবে।
(খ) “JPP” বলিতে Jessore Polytechnic Praktoni বুঝাইবে।
(গ) “আমাদের” বলিতে
যশোর পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউটের সকল প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীকে
বুঝাইবে।
(ঘ) “আমরা” বলিতে
যশোর পলিটেকনিক
প্রাক্তনীর সদস্যদেরকে বুঝাইবে।
(ঙ) “সদস্য” বলিতে
চাঁদা প্রদানকারী
যশোর পলিটেকনিক
ইনস্টিটিউটের সকল প্রাক্তনীকে বুঝাইবে।
(ছ) “গঠনতন্ত্র” বলিতে
যশোর পলিটেকনিক
প্রাক্তনীর গঠনতন্ত্র বুঝাইবে।
(জ) “কানিক” বলিতে
কার্যনির্বাহী কমিটি বুঝাইবে।
(ঝ) “কার্যনির্বাহক” বলিতে
নির্বাহী কমিটির
সদস্য বুঝাইবে।
যশোর পলিটেকনিক প্রাক্তনী
কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রচার ও
প্রকাশনা দপ্তর,
ঢাকা হতে
প্রকাশিত ও
প্রচারিত।
প্রকাশকাল : ফেব্রুয়ারি ২০১৫।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন